(একটি সত্তিকারের প্রেম কাহিনী) কিছু সার্থের জন্য নামগুলো ও গল্পে কিছুটা পরিবর্তন করা হল।।।
প্রেমে পরেছিস তুই! এ আর নতুন কি, হা হা করে হেসে উঠল তুষার নীল এর দিকে তাকিয়ে। নীল বলল হাসিস না দোস্ত মেয়ে টা খুব সুন্দর, শুধু একটু ছোট খাট। মানে হাইট কম, পাইলি কই জিগেষ করে তুষার। অপার বান্ধবীর বিয়েতে এসেছিল রে বলে নীল। তো কি করবি এখন? কি আর করব অপার পায়ে ধরে হলেও নাম্বার টা ম্যানেজ করতে হবে।।বাসায় ফিরেই অপাকে ডেকে আহ্লাদী গলায় বোন কে ওই মেয়ে টার নাম্বার টা ম্যানেজ করে দিতে বলে নীল। অনেক খুনসুটি আর ফুচকার বিনিময়ে রাজী হয় অপা।। বিকেলে নাম্বার এনে দেয়, খুশিতে লাফাতে লাফাতে তুষারের কাছে ছোটে নীল।। পেয়েছি রে ফোন নাম্বার, চল ফোন দিব, তুই পাশে না থাকলে সাহস পাই না রে তুষারএর হাত টেনে বলে নীল। কয়দিন এর জন্য কথা বলবা তুমি প্লেবয় দুষ্টুমির সরে বলে তুষার,, চল তো কথা বলি তো আগে, বলা যায় না হয়ত এই খানেই খুজিয়া পাব আমার সত্যিকারের ভালবাসা।।
হ্যালো মিতু বলছেন।।
.. হুম কে আপনি?
আমি নীল।।..... এইভাবেই কথা শুরু হল ওদের। কয়েকদিন পর এল দেখা করার দিন।।
একটু আস্তে ধীরেই বের হল নীল কোন মেয়ের জন্য অপেক্ষা করা ওর ধাতে ঠিক সয়না। গিয়ে দেখল আগেই এসেছে মিতু। সামনে গিয়ে দাড়াল নীল,, দেখি একটু তাকান তো এইদিকে এতক্ষন বসে আছি আপনার জন্য। কথা টা শুনে চমকে পিছন ফিরে তাকাল নীল। হঠাত যেন সারা শরীরে হাই ভোল্টের শক লাগল নীলের, কেমন যেন একটা বাতাস উঠল, ঝড় বয়ে গেল বুকের ভেতর, অনেক টা সময় কথা বলতে পারল না নীল। এই যে মিস্টার আপনাকে বলছি আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ টা কে পটিয়ে কেড়ে নিতে চাইছেন আপনি তো মানুষ ভাল না মশাই।। নীলের মত একটা চটপটে স্মাট ছেলে এরকম চুপ মেরে গেছে, কি হল ওর ভেবে অবাক হয় তুষার ও। একসাথে বসে ওরা, টুকটাক কথা হয় জানতে পারে ও ইরা, মিতুর কাজিন। খুব চঞ্চল, হাত পা নারিয়ে ননস্টপ কথা বলে চলেছে। সেই সাথে যেন কথা বলছে ওর চোখ।। কিছু বুঝতে পারছে না নীল ও তো এসেছে মিতুর সাথে কথা বলতে তাহলে কেন মাথায় বুকে কলিজা ভেদ করে ঢুকে যাচ্ছে এই শ্যামলা মেয়ে টা, কি আছে ওর চোখে ওর কথা বলায় ওর চাহনি তে,, প্রথম দেখায় যেন..
(চলবে.......)
Wow !! Really a great story I need more to read the next what happen ??
ReplyDelete